Call us : 09032-56212

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরুল পদক ২০২৪ প্রদান সম্পন্ন

Published: 2024-06-03

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষ্যে চারগুণী ব্যক্তিত্বকে নজরুল পদক-২০২৪ প্রদান করা হয়েছে। রোববার (০২ জুন) বিকেল সাড়ে চারটায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ও সভাপতি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর পদকপ্রাপ্তদের হাতে এই পদক তুলে দেন।
এবার নজরুল পদক-২০২৪ প্রাপ্ত গুণীজনেরা হলেন: গবেষণায় গুলশান আরা কাজী ও অনুপম হায়াৎ। সংগীতে ডালিয়া নওশিন ও সালাউদ্দিন আহমেদ। পুরষ্কার হিসেবে পদকপ্রাপ্তদের হাতে একটি পিতলের পদক, সনদপত্র ও প্রতীকী চেক তুলে দেওয়া হয়। ড. গুলশান আরা কাজী বিদেশে অবস্থান করায় তাঁর পক্ষে পদক গ্রহণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানের শুরুতেই মঞ্চে আগত অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও উত্তরীয় পড়িয়ে দিয়ে স্বাগত জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর। এরপর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, নজরুল সংগীত শিল্পী ও কবি পৌত্রী খিলখিল কাজী।
এরপরই পদকপ্রাপ্তদের পদক প্রদান করা হয়। পদক গ্রহণ গ্রহণ করে পদকপ্রাপ্তরাও তাঁদের সংক্ষিপ্ত অনুভূতি ব্যক্ত করেন। পদক প্রদানের জন্য তাঁরা সকলেই নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা করেন। নজরুলকে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ারও আহবান জানান তাঁরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী শুরুতেই নজরুল পদক প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, নজরুল জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষ্যে চারগুণী ব্যক্তিত্বকে নজরুল পদক-২০২৪ প্রদান করা হয়েছে। রোববার (০২ জুন) বিকেল সাড়ে চারটায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ও সভাপতি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর পদকপ্রাপ্তদের হাতে এই পদক তুলে দেন।
এবার নজরুল পদক-২০২৪ প্রাপ্ত গুণীজনেরা হলেন: গবেষণায় গুলশান আরা কাজী ও অনুপম হায়াৎ। সংগীতে ডালিয়া নওশিন ও সালাউদ্দিন আহমেদ। পুরষ্কার হিসেবে পদকপ্রাপ্তদের হাতে একটি পিতলের পদক, সনদপত্র ও প্রতীকী চেক তুলে দেওয়া হয়। ড. গুলশান আরা কাজী বিদেশে অবস্থান করায় তাঁর পক্ষে পদক গ্রহণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানের শুরুতেই মঞ্চে আগত অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও উত্তরীয় পড়িয়ে দিয়ে স্বাগত জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর। এরপর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, নজরুল সংগীত শিল্পী ও কবি পৌত্রী খিলখিল কাজী।
এরপরই পদকপ্রাপ্তদের পদক প্রদান করা হয়। পদক গ্রহণ গ্রহণ করে পদকপ্রাপ্তরাও তাঁদের সংক্ষিপ্ত অনুভূতি ব্যক্ত করেন। পদক প্রদানের জন্য তাঁরা সকলেই নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা করেন। নজরুলকে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ারও আহবান জানান তাঁরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী শুরুতেই নজরুল পদক প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় আজ যাদেরকে নজরুল পদক দিয়েছে তাদের সকলকেই আমার অভিনন্দন। আদতে আপনাদের নজরুল সংগীতচর্চা ও প্রিয় কবির অবদানকে তরুণ প্রজন্মের কাছে বিশ্বময় তুলে ধরছেন আজকের পদক তারই স্বীকৃতি। নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় যে এধরনের মানুষগুলোকে খুঁজে খুঁজে পুরস্কৃত করছে এটা খুবই বড় একটা বিষয়।
কবি নজরুল প্রসঙ্গে ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, নজরুল আমাদের কাছে বিস্ময়। নজরুলের কিন্তু শিক্ষাগ্রহণের তেমন সুযোগ ছিল না। কবিতা তাঁর ভেতর থেকে স্বত:স্ফূর্তভাবে বেরিয়ে এসেছে। নজরুল বাংলা কবিতায় ‘বিদ্রোহের’ একটি ধারণা আবিষ্কার করেছেন যেটি এর আগে বাংলা সাহিত্যের আর কেউ করতে পারেনি।
নজরুলকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হলে তাঁর কবিতার তীব্রতা, তাঁর জীবনের আদর্শকে যেমন সঞ্চারিত করতে হবে তেমনি কবি হিসেবে নজরুলের যে অবস্থান ছিল সেটিও আলোকপাত করতে হবে, যোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আজকের দিনটি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অন্যতম মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আজকে বিশ্ববিদ্যালয়েরকে জাতীয় পর্যায়ে অর্থাৎ ঢাকাতে নজরুল জন্মজয়ন্তীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নজরুল পদক প্রদানের অনুষ্ঠান শুরু করতে পারলাম। আশাকরি আগামীতে নজরুল পদক প্রদানের এই অনুষ্ঠান অব্যাহত থাকতে হবে। আসলে নজরুল বিশ^বিদ্যালয় ময়মনসিংহে অবস্থিত হলেও শিক্ষা গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে দাগ কেটে যাবে।
নজরুল পদকপ্রাপ্তদের অভিনন্দিত করে তিনি আরও বলেন, পদক তুলে দিয়ে আমরা আজকে ধন্য হলাম। আপনারা এই পদকগ্রহণ করে আমাদের ধন্য করেছেন। আপনাদের সকলকে আমাদের বিশেষ ধন্যবাদ।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। পদকপ্রাপ্তদের সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরেন ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রায়হানা আক্তার। এসময় আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, বিভাগীয় ও দপ্তর প্রধানবৃন্দ, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, ছাত্রছাত্রীসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পদক প্রদান অনুষ্ঠান শেষে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষ্যে চারগুণী ব্যক্তিত্বকে নজরুল পদক-২০২৪ প্রদান করা হয়েছে। রোববার (০২ জুন) বিকেল সাড়ে চারটায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ও সভাপতি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর পদকপ্রাপ্তদের হাতে এই পদক তুলে দেন।
এবার নজরুল পদক-২০২৪ প্রাপ্ত গুণীজনেরা হলেন: গবেষণায় গুলশান আরা কাজী ও অনুপম হায়াৎ। সংগীতে ডালিয়া নওশিন ও সালাউদ্দিন আহমেদ। পুরষ্কার হিসেবে পদকপ্রাপ্তদের হাতে একটি পিতলের পদক, সনদপত্র ও প্রতীকী চেক তুলে দেওয়া হয়। ড. গুলশান আরা কাজী বিদেশে অবস্থান করায় তাঁর পক্ষে পদক গ্রহণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানের শুরুতেই মঞ্চে আগত অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও উত্তরীয় পড়িয়ে দিয়ে স্বাগত জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর। এরপর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, নজরুল সংগীত শিল্পী ও কবি পৌত্রী খিলখিল কাজী।
এরপরই পদকপ্রাপ্তদের পদক প্রদান করা হয়। পদক গ্রহণ গ্রহণ করে পদকপ্রাপ্তরাও তাঁদের সংক্ষিপ্ত অনুভূতি ব্যক্ত করেন। পদক প্রদানের জন্য তাঁরা সকলেই নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা করেন। নজরুলকে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ারও আহবান জানান তাঁরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী শুরুতেই নজরুল পদক প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, নজরুল বিশ^বিদ্যালয় আজ যাদেরকে নজরুল পদক দিয়েছে তাদের সকলকেই আমার অভিনন্দন। আদতে আপনাদের নজরুল সংগীতচর্চা ও প্রিয় কবির অবদানকে তরুণ প্রজন্মের কাছে বিশ^ময় তুলে ধরছেন আজকের পদক তারই স্বীকৃতি। নজরুল বিশ^বিদ্যালয় যে এধরনের মানুষগুলোকে খুঁজে খুঁজে পুরস্কৃত করছে এটা খুবই বড় একটা বিষয়।
কবি নজরুল প্রসঙ্গে ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, নজরুল আমাদের কাছে বিস্ময়। নজরুলের কিন্তু শিক্ষাগ্রহণের তেমন সুযোগ ছিল না। কবিতা তাঁর ভেতর থেকে স্বত:স্ফূর্তভাবে বেরিয়ে এসেছে। নজরুল বাংলা কবিতায় ‘বিদ্রোহের’ একটি ধারণা আবিষ্কার করেছেন যেটি এর আগে বাংলা সাহিত্যের আর কেউ করতে পারেনি।
নজরুলকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হলে তাঁর কবিতার তীব্রতা, তাঁর জীবনের আদর্শকে যেমন সঞ্চারিত করতে হবে তেমনি কবি হিসেবে নজরুলের যে অবস্থান ছিল সেটিও আলোকপাত করতে হবে, যোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আজকের দিনটি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অন্যতম মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আজকে বিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় পর্যায়ে অর্থাৎ ঢাকাতে নজরুল জন্মজয়ন্তীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নজরুল পদক প্রদানের অনুষ্ঠান শুরু করতে পারলাম। আশাকরি আগামীতে নজরুল পদক প্রদানের এই অনুষ্ঠান অব্যাহত থাকতে হবে। আসলে নজরুল বিশ^বিদ্যালয় ময়মনসিংহে অবস্থিত হলেও শিক্ষা গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে দাগ কেটে যাবে।
নজরুল পদকপ্রাপ্তদের অভিনন্দিত করে তিনি আরও বলেন, পদক তুলে দিয়ে আমরা আজকে ধন্য হলাম। আপনারা এই পদকগ্রহণ করে আমাদের ধন্য করেছেন। আপনাদের সকলকে আমাদের বিশেষ ধন্যবাদ।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। পদকপ্রাপ্তদের সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরেন ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রায়হানা আক্তার। এসময় আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, বিভাগীয় ও দপ্তর প্রধানবৃন্দ, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, ছাত্রছাত্রীসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পদক প্রদান অনুষ্ঠান শেষে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষ্যে চারগুণী ব্যক্তিত্বকে নজরুল পদক-২০২৪ প্রদান করা হয়েছে। রোববার (০২ জুন) বিকেল সাড়ে চারটায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ও সভাপতি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর পদকপ্রাপ্তদের হাতে এই পদক তুলে দেন।
এবার নজরুল পদক-২০২৪ প্রাপ্ত গুণীজনেরা হলেন: গবেষণায় গুলশান আরা কাজী ও অনুপম হায়াৎ। সংগীতে ডালিয়া নওশিন ও সালাউদ্দিন আহমেদ। পুরষ্কার হিসেবে পদকপ্রাপ্তদের হাতে একটি পিতলের পদক, সনদপত্র ও প্রতীকী চেক তুলে দেওয়া হয়। ড. গুলশান আরা কাজী বিদেশে অবস্থান করায় তাঁর পক্ষে পদক গ্রহণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানের শুরুতেই মঞ্চে আগত অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও উত্তরীয় পড়িয়ে দিয়ে স্বাগত জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর। এরপর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, নজরুল সংগীত শিল্পী ও কবি পৌত্রী খিলখিল কাজী।
এরপরই পদকপ্রাপ্তদের পদক প্রদান করা হয়। পদক গ্রহণ গ্রহণ করে পদকপ্রাপ্তরাও তাঁদের সংক্ষিপ্ত অনুভূতি ব্যক্ত করেন। পদক প্রদানের জন্য তাঁরা সকলেই নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা করেন। নজরুলকে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ারও আহবান জানান তাঁরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী শুরুতেই নজরুল পদক প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় আজ যাদেরকে নজরুল পদক দিয়েছে তাদের সকলকেই আমার অভিনন্দন। আদতে আপনাদের নজরুল সংগীতচর্চা ও প্রিয় কবির অবদানকে তরুণ প্রজন্মের কাছে বিশ্বময় তুলে ধরছেন আজকের পদক তারই স্বীকৃতি। নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের যে এধরনের মানুষগুলোকে খুঁজে খুঁজে পুরস্কৃত করছে এটা খুবই বড় একটা বিষয়।
কবি নজরুল প্রসঙ্গে ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, নজরুল আমাদের কাছে বিস্ময়। নজরুলের কিন্তু শিক্ষাগ্রহণের তেমন সুযোগ ছিল না। কবিতা তাঁর ভেতর থেকে স্বত:স্ফূর্তভাবে বেরিয়ে এসেছে। নজরুল বাংলা কবিতায় ‘বিদ্রোহের’ একটি ধারণা আবিষ্কার করেছেন যেটি এর আগে বাংলা সাহিত্যের আর কেউ করতে পারেনি।
নজরুলকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হলে তাঁর কবিতার তীব্রতা, তাঁর জীবনের আদর্শকে যেমন সঞ্চারিত করতে হবে তেমনি কবি হিসেবে নজরুলের যে অবস্থান ছিল সেটিও আলোকপাত করতে হবে, যোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আজকের দিনটি নজরুল বিশ^বিদ্যালয়ের জন্য অন্যতম মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আজকেবিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় পর্যায়ে অর্থাৎ ঢাকাতে নজরুল জন্মজয়ন্তীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নজরুল পদক প্রদানের অনুষ্ঠান শুরু করতে পারলাম। আশাকরি আগামীতে নজরুল পদক প্রদানের এই অনুষ্ঠান অব্যাহত থাকতে হবে। আসলে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহে অবস্থিত হলেও শিক্ষা গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে দাগ কেটে যাবে।
নজরুল পদকপ্রাপ্তদের অভিনন্দিত করে তিনি আরও বলেন, পদক তুলে দিয়ে আমরা আজকে ধন্য হলাম। আপনারা এই পদকগ্রহণ করে আমাদের ধন্য করেছেন। আপনাদের সকলকে আমাদের বিশেষ ধন্যবাদ।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিশ^বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। পদকপ্রাপ্তদের সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরেন ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রায়হানা আক্তার। এসময় আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দসহ বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, বিভাগীয় ও দপ্তর প্রধানবৃন্দ, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, ছাত্রছাত্রীসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পদক প্রদান অনুষ্ঠান শেষে বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনা করেন।
প্রসঙ্গত, বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশ-বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয় গৃহীত নানা কর্মসূচি পালনের মধ্যদিয়ে চারদিনব্যাপী ১২৫তম নজরুল জন্মজয়ন্তী পালিত হয়েছে। নজরুল পদক প্রদানের মধ্যদিয়ে এই জন্মজয়ন্তী কর্মসূচি সমাপ্ত হলো।
শিক্ষার্থীরা মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনা করেন।
প্রসঙ্গত, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশ-বিদেশেবিশ্ববিদ্যালয় গৃহীত নানা কর্মসূচি পালনের মধ্যদিয়ে চারদিনব্যাপী ১২৫তম নজরুল জন্মজয়ন্তী পালিত হয়েছে। নজরুল পদক প্রদানের মধ্যদিয়ে এই জন্মজয়ন্তী কর্মসূচি সমাপ্ত হলো।
শিক্ষার্থীরা মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনা করেন।
প্রসঙ্গত, বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশ-বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয় গৃহীত নানা কর্মসূচি পালনের মধ্যদিয়ে চারদিনব্যাপী ১২৫তম নজরুল জন্মজয়ন্তী পালিত হয়েছে। নজরুল পদক প্রদানের মধ্যদিয়ে এই জন্মজয়ন্তী কর্মসূচি সমাপ্ত হলো।
আজ যাদেরকে নজরুল পদক দিয়েছে তাদের সকলকেই আমার অভিনন্দন। আদতে আপনাদের নজরুল সংগীতচর্চা ও প্রিয় কবির অবদানকে তরুণ প্রজন্মের কাছে বিশময় তুলে ধরছেন আজকের পদক তারই স্বীকৃতি। নজরুল বিশ^বিদ্যালয় যে এধরনের মানুষগুলোকে খুঁজে খুঁজে পুরস্কৃত করছে এটা খুবই বড় একটা বিষয়।
কবি নজরুল প্রসঙ্গে ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, নজরুল আমাদের কাছে বিস্ময়। নজরুলের কিন্তু শিক্ষাগ্রহণের তেমন সুযোগ ছিল না। কবিতা তাঁর ভেতর থেকে স্বত:স্ফূর্তভাবে বেরিয়ে এসেছে। নজরুল বাংলা কবিতায় ‘বিদ্রোহের’ একটি ধারণা আবিষ্কার করেছেন যেটি এর আগে বাংলা সাহিত্যের আর কেউ করতে পারেনি।
নজরুলকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হলে তাঁর কবিতার তীব্রতা, তাঁর জীবনের আদর্শকে যেমন সঞ্চারিত করতে হবে তেমনি কবি হিসেবে নজরুলের যে অবস্থান ছিল সেটিও আলোকপাত করতে হবে, যোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আজকের দিনটি নজরুলবিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অন্যতম মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আজকে বিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় পর্যায়ে অর্থাৎ ঢাকাতে নজরুল জন্মজয়ন্তীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নজরুল পদক প্রদানের অনুষ্ঠান শুরু করতে পারলাম। আশাকরি আগামীতে নজরুল পদক প্রদানের এই অনুষ্ঠান অব্যাহত থাকতে হবে। আসলে নজরুল বিশ^বিদ্যালয় ময়মনসিংহে অবস্থিত হলেও শিক্ষা গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে দাগ কেটে যাবে।
নজরুল পদকপ্রাপ্তদের অভিনন্দিত করে তিনি আরও বলেন, পদক তুলে দিয়ে আমরা আজকে ধন্য হলাম। আপনারা এই পদকগ্রহণ করে আমাদের ধন্য করেছেন। আপনাদের সকলকে আমাদের বিশেষ ধন্যবাদ।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিশ^বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। পদকপ্রাপ্তদের সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরেন ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রায়হানা আক্তার। এসময় আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দসহ বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, বিভাগীয় ও দপ্তর প্রধানবৃন্দ, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, ছাত্রছাত্রীসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পদক প্রদান অনুষ্ঠান শেষে বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনা করেন।
প্রসঙ্গত, বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশ-বিদেশে বিশ^বিদ্যালয় গৃহীত নানা কর্মসূচি পালনের মধ্যদিয়ে চারদিনব্যাপী ১২৫তম নজরুল জন্মজয়ন্তী পালিত হয়েছে। নজরুল পদক প্রদানের মধ্যদিয়ে এই জন্মজয়ন্তী কর্মসূচি সমাপ্ত হলো।