জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

Jatiya Kabi Kazi Nazrul Islam University

Events

Event-Title
13-07-2025

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ দিনব্যাপী ‘৩য় আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব ২০২৫’ শুরু

বিশ্ব মঞ্চে মানবতার জয়গান যুদ্ধ নয়, শিল্পে হোক শান্তির সন্ধান’ শীর্ষক প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিভাগের আয়োজনে ৫দিনব্যাপী ‘৩য় আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব ২০২৫’ শুরু হয়েছে। নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিভাগের জিয়া হায়দার ল্যাব (পুরাতন কলা ভবন)-এ ১৩ জুলাই ২০২৫ তারিখ রবিবার সকালে নাট্যোৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশ^বিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উৎসবের উদ্বোধন করেন।প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিভাগ সমাজের দর্পণ হিসেবে কাজ করে। সমাজ পরিবর্তনে এই বিভাগের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিভক্ত সমাজকে একত্রিত ও ঐক্যবদ্ধ করতে এই পারফরমিং আর্টস একটি শক্তিশালী মাধ্যম। আমি আশা করি এই বিভাগ শুধু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস নয় সারা দেশের সংস্কৃতির উন্নয়নে গুরুত্বর্পূণ অবদান রাখবে।’ তৃতীয় আন্তর্জাতিক নাট্যোৎবের সার্বিক সফলতা কামনা করে মাননীয় উপাচার্য প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষ করেন।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা, Mr. Lee Jeong-hoon, Mime Actor and President of the Koera Mime Association (Korea)। স্ব^াগত বক্তব্য রাখেন নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. আল্ জাবির। সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় প্রধান ড. মো. কামাল উদ্দীন। নাট্যোৎসবের উদ্বোধনী পর্বে সঞ্চালনা করেন নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিভাগের প্রভাষক রুদ্র সাওজাল।৩য় আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসবে মোট সাতটি নাটক পরিবেশিত হবে। ১৩ জুলাই বেলা ১১.৩০ মি. Lee Jeong- hoon’s Pantomime: Wall, Butterfly, Baby (Korea), দুপুর ১২.০০ ঘটিকায় Mir Lokman অভিনীত ও নির্দেশিত Chair: The Sign of Power, দুপুর ১২.৩০ মি. Mahabub Alam অভিনীত ও নির্দেশিত Guantanamo Bay. ১৪ জুলাই সফ্যা ৭.৩০ মি. শাহিনুর ইসলাম নির্দেশিত Dr. Jekyll & Mr. Hyde, ১৫ জুলাই শাকিবুল হাসান নির্দেশিত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের দেবদাস, ১৬ জুলাই সফ্যা ৭.৩০ মি. মোনালিসা রায় নির্দেশিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিত্রাাঙ্গদা এবং শেষ দিন ১৭ জুলাই মানিকগঞ্জের আবুল বাশার আব্বাসী ও তাঁর দলের পরিবেশনায় মহররমের জারিগান পরিবেশিত হবে। ঐ দিন সফ্যা ৭.১৫ মি. মানিকগঞ্জের পালাকার ও বাউল শিল্পী সাইদুর রহমান বয়াতী-কে থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে নাট্যজন সম্মাননা প্রদান করা হবে।

Event-Title
29-10-2024

Day long workshop for students on mental health wellbeing

It is a day long workshop for students of the JKKNIU. It’s purpose is to build up awareness of mental health of the students so that they can focus on their fitness as well as their academic life. 

University Conference Room

Event-Title
25-05-2025

১২৬তম নজরুল জয়ন্তী

‘মোরা বন্ধন-হীন জন্ম-স্বাধীন, চিত্ত মুক্ত শতদল’ শ্লোগানকে সামনে রেখে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে জাঁকজমকভাবে দুই দিনব্যাপী ১২৬তম নজরুল জয়ন্তী ২০২৫ রবিবার (২৫ মে ২০২৫) শুরু হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘গাহি সাম্যের গান মঞ্চে’ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে নজরুল জয়ন্তীর উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের মাননীয় চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস. এম. এ. ফায়েজ। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. এস. এম. এ. ফায়েজ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর অল্প সময়ের মধ্যে এতো লিখা লিখেছেন যা বলে শেষ করার মতো নয়। মোরা বন্ধন-হীন জন্ম-স্বাধীন, চিত্ত মুক্ত শতদল কবির লিখা এমন লক্ষ লক্ষ লাইন রয়েছে। তিনি ছিলেন দ্রোহের কবি, সংগ্রামের কবি, সাম্যের কবি, প্রেমের কবি। তাঁর বিচরণ ছিল বাংলা সাহিত্যের সবখানে। কবি নজরুলের সেই সংগ্রামী আদর্শকে খুব ভালোভাবে ধারণ করে জুলাই আন্দোলনে আমাদের তরুণ প্রজন্ম নতুন একটি দেশ উপহার দিয়েছে। তারা অনেক রক্ত ও প্রাণের বিনিময়ে এই নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছে।’ প্রধান অতিথি আরও বলেন, ‘দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অর্থের জন্য ইউজিসির নিকট দাবি জানায়, আমরা অর্থাৎ ইউজিসি দাবি জানাই সরকারের কাছে আর সরকার বলছে সব অর্থ তো বিদেশে পাচার হয়ে গেছে। তবে আমরা চেষ্টা করছি শিক্ষা ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে নিতে।’ সভাপতির বক্তব্যের শুরুতেই নজরুলের বিদেহী আত্তার মাগফিরাত কামনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ত্রিশালের সন্তান হিসেবেই সকলেই মনে করে। সেটার রিফ্লেকশন আমরা দেখতে পাই এই অঞ্চলে নজরুলের বিভিন্ন স্মৃতিচিহ্নে। ময়মনসিংহ তথা ত্রিশাল যেন নজরুলময় অঞ্চল।’ ‘নজরুল নিকেতন’ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়কে গড়ে তোলার আশাবাদ জানিয়ে উপাচার্য বলেন, ‘কোলকাতায় যেমন বিশ^ভারতী, শান্তিনিকেতন হয়েছে আমরা সরকারের ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সহযোগিতায় এই নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়কে নজরুল নিকেতন হিসেবে যেন গড়ে তুলতে পারি, সেভাবে এগিয়ে যাব।’ মাননীয় উপাচার্য বাংলাদেশের শিল্প সাহিত্যে নজরুলের জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। নজরুলের চেতনা ও দর্শনকে সকলের সামনে বারবার তুলে ধরার তাগিদ দেন। নজরুল জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে আগত সম্মানিত অতিথি এবং অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করতে যারা বিশেষভাবে ভূমিকা রেখেছেন তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান মাননীয় উপাচার্য। উদ্বোধনী ও আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, নজরুল বিশ^বিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, সিন্ডিকেট সদস্য ডা. মো. মাহবুবুর রহমান, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ইনস্টিটিউট ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য মো. জেহাদ উদ্দিন। স্বাগত বক্তব্য দেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক রায়হানা আক্তার ও ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক মো. জিল্লাল হোসাইন। এর আগে সকাল ১১টায় অতিথিদের সাথে নিয়ে মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম নজরুল ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বাংলাদেশ বিশ^বিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন মাননীয় চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস. এম. এ. ফায়েজ। এরপর অতিথিগণ নজরুল জয়ন্তী উদ্বোধন ও আলোচনা সভার জন্য ‘গাহি সাম্যের গান’ মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন। সভার শুরুতে নজরুল সংগীত ‘অঞ্জলী লহ মোর….’ পরিবেশন করেন বিশ^বিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থীরা। আলোচনা সভা শেষে অতিথিরা নচরুল জয়ন্তী উপলক্ষ্যে আয়োজিত বইমেলার উদ্বোধন করেন। এছাড়া মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম অতিথিবৃন্দকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ঘুরে দেখান। দুপুর আড়াইটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত পুরাতন প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় কনফারেন্স কক্ষে আন্তর্জাতিক নজরুল-বক্তৃতামালা-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ও ভারতের শিক্ষক, গবেষক ও নজরুল অনুরাগীরা এদিন পাঁচটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এছাড়া সন্ধ্যা সাতটায় ‘গাহি সাম্যের গান মঞ্চে’ আবৃত্তি, নৃত্য ও সংগীত পরিবেশন করা হয়। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এ. এইচ. এম. কামাল, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সাখাওয়াত হোসেন সরকার, চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তপন কুমার সরকার, আইন অনুষদের ডিন জনাব মুহাম্মদ ইরফান আজিজ, প্রক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমান, পরিচালক (ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা) ড. মো. আশরাফুল আলম, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মো. হাবিব-উল-মাওলা (মাওলা প্রিন্স) সহ শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীবৃন্দ

Event-Title
10-12-2024

চারুকলা বিভাগ আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী জয়নুল উৎসব

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগ আয়োজিত শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ১১০তম জন্মবার্ষিকী ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে ৩ দিনব্যাপী জয়নুল উৎসব ২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ সোমবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের চুরুলিয়া মঞ্চে এই উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। মাননীয় উপাচার্য প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, ‘এদেশের সমাজ পরিবর্তনে শিল্পকর্ম অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে। শিল্পকর্মের মাধ্যমে দেশের গুণগত মান উন্নয়ন করা যায়। একটি বক্তব্যের চেয়ে একটি চিত্রকর্ম অনেক সময় ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে। এর প্রমাণ হিসেবে ২৪এর জুলাই অভ্যুত্থানকেও উল্লেখ করা যেতে পারে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন দেয়ালে যে গ্রাফিতি তৈরি করা হয়েছিল তা মানুষের মনে দাগ কেটেছিল এবং গণআন্দোলন চরম আকার ধারণ করেছিল।’ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা নতুন নতুন শিল্পকর্ম সৃষ্টি করে বৈষম্যবিরোধী দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে প্রধান অতিথি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী ও রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তপন কুমার সরকার। স্বাগত বক্তব্য দেন চারুকলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নগরবাসী বর্মণ। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ১১০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে তাঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন মাননীয় উপাচার্য। চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীদের আঁকা চিত্রকর্মের মধ্য থেকে তিনটি মাধ্যম ড্রইং এন্ড পেইন্টিং, গ্রাফিক ডিজাইন এবং প্রিন্ট মেকিং এ মোট ১৪ জন বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার প্রদান করেন মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। জয়নুল উৎসব আগামী ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে এবং প্রতিদিন চুরুলিয়া মঞ্চে জয়নুল মেলা, শিল্প কথন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এছাড়া ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ ভবনের নিচ তলায় বার্ষিক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হচ্ছে। উৎসবের উদ্বোধনকালে প্রক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমানসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য ২৯ ডিসেম্বর শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের জন্ম দিবস।

JKKNIU Hall