জাককানইবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় জেল হত্যা দিবস পালিত

জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে ৩ নভেম্বর সকাল ১১টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান, শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. শফিকুল ইসলামসহ সমিতির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ । আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক মো. জালাল উদ্দিন, প্রক্টর ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান, কলা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. সাহাবউদ্দিন, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা শেখ সুজন আলী, বঙ্গবন্ধু নীলদলের সহসভাপতি মো. নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান, অগ্নিবীণা ও দোলনচাঁপা হলের প্রভোস্ট প্রমুখ।বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে হত্যা করেন বঙ্গবন্ধুকে।বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের দোসর ভেবেছিল তারা এদেশকে পাকিস্তান রাষ্ট্রে পরিনত করতে পারবে।কিন্তু সেখানে বাধা হয়ে দাড়ায় এই জাতীয় ৪ নেতা।আর তারই ফলশ্রুতিতে ৩রা নভেম্বরের এই নির্মম ও নিষ্ঠুর তম জেল হত্যা। বাংলাদেশকে নেতৃত্বশূন্য, মেধাশূন্য করতে  বঙ্গবন্ধুর আজীবন রাজনৈতিক সহচর,  জাতীয় চার নেতাকে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ, মন্ত্রিসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামরুজ্জামানকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর গুলি করে ও বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করে ঘাতকরা।পচাঁত্তরের পনেরই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দ্বিতীয় কলঙ্কজনক অধ্যায় এই দিনটি।

শোক সংবাদঃমানব সম্পদ ও ব্যবস্হাপনা বিভাগের ২০১৪-১৫ সেশনের শিক্ষার্থী জনাব সাজ্জাদ হোসেন সুফল এিশালের একটি সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)।

মানব সম্পদ ও ব্যবস্হাপনা বিভাগের ২০১৪-১৫ সেশনের শিক্ষার্থী জনাব সাজ্জাদ হোসেন সুফল এিশালের একটি সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)।তিনি ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাস্পাতালের আইসিউ এ বিকাল ৫ঃ৩০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার এই অকাল মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে  বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো জালাল উদ্দিন সাজ্জাদ হোসেন সুফলের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছেন এবং তার আত্নার মাগফেরাত কামনা করছে্ন। মহান সৃষ্টিকর্তা তার পরিবারকে এই শোক কাটিয়ে উঠার শক্তি দান করুন।

জাককানইবিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস শোক দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সকালে প্রশাসনিক ভবনের সামনে প্রথমে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে এবং পরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের গাহি সাম্যের গান মঞ্চে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা রুহুল আমিন মাদানী, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. ইকরামুল হক টিটু, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো জালাল উদ্দিন, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামিলীগ এর সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল প্রমুখ ।জাতীয় শোক দিবস উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব প্রফেসর ড. সুব্রত কুমার দে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন . বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কৃষিবিদ ড. হুমায়ুন কবির ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ।

 

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কবি নজরুলের ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে।সকালে প্রশাসনিক ভবনের সামনে প্রথমে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে এবং পরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তা হিসেবে ছিলেন- বাংলাদেশ ও ভারত বঙ্গীয় সাহিত্য সংস্কৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম,বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. জালাল উদ্দিন, বিভিন্ন অনুষদ এর ডীন , বিভাগীয় প্রধান, হলের প্রভোস্টগণ, প্রক্তর, শিক্ষক সমিতি, কর্মকর্তা পরিষদ ও শিক্ষার্থীরা উপ্তহিত ছিলেন।আলোচনা সভার শুরুতে ১৫ই আগস্ট শোক দিবস ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয় । আলোচনা সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, “জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের মতো এত গান রচনা করেছেন বিশ্বে এমন আর কোনো কবি আছে বলে আমার জানা নেই। কবি নজরুল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করতেন কিন্তু তার লেখাকে কখনও অনুসরণ করেননি। কবি নজরুল ছিলেন একজন স্বতন্ত্র কবি। আমি কবি নজরুলের লেখা যতই পড়ি ততোই তার প্রেমে পড়ি। আমার মহান প্রতিষ্ঠান জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ হতে কবি নজরুলের বিদেহী আত্মার প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা”। স্মারক বক্তা ছিলেন- বাংলাদেশ ও ভারত বঙ্গীয় সাহিত্য সংস্কৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম।স্বাগত বক্তব্য রাখেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) ড. মো. হুমায়ুন কবীর। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ইনস্টিটিউট অব নজরুল স্টাডিজ’র পক্ষে ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকারী ১৩ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। প্রতিবছর জাতীয় কবির মৃত্যুবার্ষিকীতে কবির পরিবারের সদস্যদের নামে প্রবর্তিত অনুষদভিত্তিক এ বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে। এগুলো হলো ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ ‘বুলবুল বৃত্তি’, কলা অনুষদে ‘প্রমীলা বৃত্তি’, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদে ‘কাজী সব্যসাচী বৃত্তি’ এবং সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে ‘কাজী অনিরুদ্ধ বৃত্তি’।বৃত্তি প্রাপ্তরা হলেন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের সায়মা হক, হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের ফাতিমা সাকি, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের কাজী রায়হান রাহমাতুল্লাহ্ ও আয়শা সিদ্দিকা। কলা অনুষদের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অনিতা রানী পাল, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের আবির হোসেন খান, চারুকলা বিভাগের বাচ্চু মিয়া, সংগীত বিভাগের নয়ন চন্দ্র সরকার ও সেতু হালদার, থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের বিলকিস। বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মাহনুমা রহমান রিন্তী। সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অর্থনীতি বিভাগের মোফরেজা আক্তার জয়া, লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের তানজিল আহমেদ। তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকার চেক ও সনদ প্রদান করা হয়।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৩তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান

বঙ্গবন্ধুকে ‘বিশ্ববন্ধু’র আখ্যা দেয়ায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ব্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রাহমান এর প্রতিকৃতিতে পুষ্প স্তবক অর্পণ ।

জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুকে ‘বিশ্ববন্ধু’র আখ্যা দেয়ায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ব্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রাহমান এর প্রতিকৃতিতে পুষ্প স্তবক অর্পণ করা হয় আজ রবিবার ,২৫/০৮/২০১৯ ইং তারিখে।   এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান। এছাড়াও শিক্ষক সমিতির সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ ,বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, সহকারী প্রক্টরবৃন্দ ও আরও অনেকে।

জাতীয় শোক দিবস ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী পালিত হয়েছে। প্রশাসনিক ভবনের সামনে বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়।

পরে  শিক্ষক সমিতি, কর্মকর্তা পরিষদ, কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পুষ্পস্তবক শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে শোক র‍্যালিবের করা হয়।প্রশাসনিক ভবনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) ড.হুমায়ুন কবীর, শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো শফিকুল ইসলাম, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সাহাবউদ্দিন বাদল, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ওজ্জল কুমার প্রধান, বঙ্গবন্ধু নীল দলের সভাপতি ড. সিদ্ধার্থ দে সিধু এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবু, সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল হাসান রাকিব।বাদ জোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ায় গণভোজের আয়োজন করা হয়।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২০তম জন্মজয়ন্তী উদযাপন

 

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২০তম জন্মজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রথমদিনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব মো. আশরাফ আলী খান খসরু এম.পি । অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক মো. জালাল উদ্দিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার দে, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সাহাবউদ্দিন।অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) ড. মো. হুমায়ুন কবীর। শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন কর্মকর্তা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী আহ্সান উল্লাহ রাসেল।এছাড়া সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও নজরুল গবেষকদের নিয়ে আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং অতিথিবৃন্দ বিকাল ৪টায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন ।পরে, চারুকলা বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত বার্ষিক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী ২০১৯ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন উপাচার্য ও প্রতিমন্ত্রী। এই প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে দুইশতাধিক ছবি।আলোচনাসভা শেষে  ‘গাহি সাম্যের গান’ মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কবি নজরুলের গান, কবিতা, নৃত্য অনুষ্ঠিত হয়। সবশেষে নাট্যকলা ও পরিবেশনাবিদ্যা বিভাগের পরিবেশনায় নাটক পরিবেশিত হয়।

২য় দিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও নজরুল গবেষকদের নিয়ে আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান এর সভাপতিত্বে সম্মানিত গেস্ট অব অনার হিসেবে  আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট নজরুল বিশেষজ্ঞ ও জাতীয় অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আতিউর রহমান আতিক এম.পি, ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা রুহুল আমীন মাদানী এম.পি, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান, ময়মনসিংহ বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মাহমুদ হাসান।সন্ধ্যায় ‘গাহি সাম্যের গান’ মঞ্চে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় এবং আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার এবং বার্ষিক শিল্পকর্ম প্রদর্শনীর বিজয়ীদের পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।

বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৮তম জয়ন্তী উদযাপন

 

বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৮তম জন্মজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষ্যে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি)’র কনফারেন্স কক্ষে আজ ২ জুলাই ২০১৯, সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ।এছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম-এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব কে. এম খালিদ এম.পি এবং মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান। আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় গাহি সাম্যের গান মঞ্চে  । প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব কে. এম খালিদ এম.পি। অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান।আলোচনা সভায় একই মঞ্চে দুই কবির নামে প্রতিষ্ঠিত ‘রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়’ এবং ‘জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়’- এর মাননীয় উপাচার্যদ্বয় উপস্থিত ছিলেন।রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ মুখ্য আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন । বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে ভারতীয় হাই কমিশনের আইজিসিসি’র পরিচালক ড. নীপা চৌধুরী। এছাড়াও  বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান তিন দিনব্যাপী বই মেলার শুভ উদ্বোধন করেন।আলোচনা সভার পর শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।